ট্রাম্পের নিষিদ্ধের তালিকায় পাকিস্তানও ছিল!
মুসলিমপ্রধান সাত দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশে সম্প্রতি দেওয়া নিষেধাজ্ঞার সময় ট্রাম্প প্রশাসন প্রাথমিকভাবে পাকিস্তানের নামও বিবেচনায় নিয়েছিল। হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ রাইন্স প্রিবাস গতকাল রোববার এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এবার নিষেধাজ্ঞা বলবৎ হয়নি বলে ভবিষ্যতে যে হবে না, তা নয়। খবর জিও নিউজের।
সন্ত্রাসী তৎপরতার কারণ দেখিয়ে লিবিয়া, ইরাক, ইরান, সোমালিয়া, সুদান, সিরিয়া ও ইয়েমেনের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ সিদ্ধান্ত ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি করে।
গতকাল ট্রাম্পের নেওয়া এ পদক্ষেপের ব্যাপারে বলতে গিয়ে প্রিবাস বলেন, ‘সাত দেশ ছাড়াও পাকিস্তানের মতো আরও কয়েকটি দেশে এ ধরনের সমস্যা রয়েছে। আমরা সম্ভবত এসব দেশের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে এমন পদক্ষেপ নেব।’
প্রিবাস বলেন, নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে যে সাত দেশকে বেছে নেওয়া হয়েছে, ওবামা প্রশাসন ও মার্কিন কংগ্রেস সেসব দেশকে ভয়ানক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে বিবেচনা করত। ট্রাম্প প্রশাসন ৯০ দিনের জন্য ওই সাত দেশের নাগরিকদের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। আবার ১২০ দিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থী কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করে।
এরপর এসব দেশের বেশ কয়েকজন নাগরিককে বিমানবন্দরে আটক করা হয়। ওই আদেশের পর অবশ্য মার্কিন কেন্দ্রীয় একটি আদালত তালিকাভুক্ত সাত দেশের নাগরিকদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে জরুরি নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। এতে আটক করা বিদেশি নাগরিকদের মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে বলেও মত দেন আদালত।
সন্ত্রাসী তৎপরতার কারণ দেখিয়ে লিবিয়া, ইরাক, ইরান, সোমালিয়া, সুদান, সিরিয়া ও ইয়েমেনের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ সিদ্ধান্ত ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি করে।গতকাল ট্রাম্পের নেওয়া এ পদক্ষেপের ব্যাপারে বলতে গিয়ে প্রিবাস বলেন, ‘সাত দেশ ছাড়াও পাকিস্তানের মতো আরও কয়েকটি দেশে এ ধরনের সমস্যা রয়েছে। আমরা সম্ভবত এসব দেশের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে এমন পদক্ষেপ নেব।’
প্রিবাস বলেন, নিষেধাজ্ঞার ক্ষেত্রে যে সাত দেশকে বেছে নেওয়া হয়েছে, ওবামা প্রশাসন ও মার্কিন কংগ্রেস সেসব দেশকে ভয়ানক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে বিবেচনা করত। ট্রাম্প প্রশাসন ৯০ দিনের জন্য ওই সাত দেশের নাগরিকদের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। আবার ১২০ দিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের শরণার্থী কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করে।
এরপর এসব দেশের বেশ কয়েকজন নাগরিককে বিমানবন্দরে আটক করা হয়। ওই আদেশের পর অবশ্য মার্কিন কেন্দ্রীয় একটি আদালত তালিকাভুক্ত সাত দেশের নাগরিকদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে জরুরি নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। এতে আটক করা বিদেশি নাগরিকদের মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে বলেও মত দেন আদালত।
No comments