একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী ও বিশিষ্টজনের শ্রদ্ধা
রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসকের গুলির সামনে দাঁড়িয়ে যারা জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাদের ফুল আর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার প্রথম প্রহরে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ফুল দেয়ার মধ্য দিয়ে দিবসের সূচনা হয়। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ প্রথমে ফুল দেন শহীদ বেদিতে, এরপর দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারা ফুল দিয়ে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
এরপর শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শহীদ বেদিতে ফুল দেন। তারপর ফুল দেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ। ঢাকার দুই মেয়র, তিন বাহিনীর প্রধান, পুলিশ প্রধান, কূটনীতিকদের পর ফুল দেয় ক্ষমতাসীন ১৪ দল।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মতো সারাদেশে থাকা শহীদ মিনারগুলো রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে ফুলে ফুলে ভরে উঠছে।
প্রথম প্রহরে জেগে থাকা শহীদ মিনার স্মরণ করছে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিউরদের, ১৯৫২ সালে যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা পায় বাংলা।
মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় বাঙালির এই আত্মত্যাগের দিনটি এখন আর বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ নয়, একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে সারা বিশ্বে। বাঙালির ভাষার সংগ্রামের একুশ এখন বিশ্বের সব ভাষাভাষীর অধিকার রক্ষার দিন।
এরপর শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শহীদ বেদিতে ফুল দেন। তারপর ফুল দেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ। ঢাকার দুই মেয়র, তিন বাহিনীর প্রধান, পুলিশ প্রধান, কূটনীতিকদের পর ফুল দেয় ক্ষমতাসীন ১৪ দল।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মতো সারাদেশে থাকা শহীদ মিনারগুলো রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে ফুলে ফুলে ভরে উঠছে।
প্রথম প্রহরে জেগে থাকা শহীদ মিনার স্মরণ করছে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিউরদের, ১৯৫২ সালে যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা পায় বাংলা।
মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় বাঙালির এই আত্মত্যাগের দিনটি এখন আর বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ নয়, একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে সারা বিশ্বে। বাঙালির ভাষার সংগ্রামের একুশ এখন বিশ্বের সব ভাষাভাষীর অধিকার রক্ষার দিন।
No comments