কারাবন্দীরা মোবাইলে পরিবারের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাবেন'
কারাবন্দীরা মোবাইল ফোনে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ রবিবার দুপুরে কারা সপ্তাহ-২০১৭ উদযাপন উপলক্ষে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার প্রাঙ্গণে আয়োজিত কুচকাওয়াজ পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কারাগার প্রাঙ্গনে উপস্থিত হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সেবা সুরক্ষা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ও কারা মহাপরিদর্শক সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। এরপরে মন্ত্রী একটি খোলা জিপে চড়ে প্যারেড পরিদর্শন এবং বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে কারা সপ্তাহের উদ্বোধন করেন।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, এক সময় কারাগার শুধু সাজা কার্যকরের স্থান হিসেবে পরিগণিত হতো। সময়ের পরিক্রমায় বাংলাদেশ কারাগার বিষয়ে তার পুরানো ধ্যান-ধারণা থেকে বের হয়ে এসে নতুন পথের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এখন কারাবন্দীদের সংশোধন করে সমাজে পুনর্বাসন করার চেতনা নিয়ে কারা সপ্তাহ উদযাপন করা হচ্ছে। এটি শুধু কারা বিভাগের নয়, সরকারের সফলতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
তিনি আরো বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদিচ্ছায় আজ কারাবন্দীদের মোবাইল-টেলিফোনে পরিবারের সঙ্গে কথা বলার দ্বার উন্মোচিত হচ্ছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে স্পর্শকাতর বন্দীদের কারাগার থেকে আদালতে ভিডিও কনফারেন্সিং পদ্ধতিতে বিচার কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে। কারা প্রশাসন র্যাবের সহযোগিতায় বন্দীদের তথ্যভান্ডার তৈরি করছে, যাতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে। ’
কারা বিভাগে ৩ হাজার ১০৭ জন নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে এবং শিগগিরই নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস এম আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণসহ কারা বিভাগের পদস্থ কর্মকর্তারা।
এর আগে সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কারাগার প্রাঙ্গনে উপস্থিত হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সেবা সুরক্ষা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ও কারা মহাপরিদর্শক সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। এরপরে মন্ত্রী একটি খোলা জিপে চড়ে প্যারেড পরিদর্শন এবং বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে কারা সপ্তাহের উদ্বোধন করেন।
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, এক সময় কারাগার শুধু সাজা কার্যকরের স্থান হিসেবে পরিগণিত হতো। সময়ের পরিক্রমায় বাংলাদেশ কারাগার বিষয়ে তার পুরানো ধ্যান-ধারণা থেকে বের হয়ে এসে নতুন পথের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এখন কারাবন্দীদের সংশোধন করে সমাজে পুনর্বাসন করার চেতনা নিয়ে কারা সপ্তাহ উদযাপন করা হচ্ছে। এটি শুধু কারা বিভাগের নয়, সরকারের সফলতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
তিনি আরো বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদিচ্ছায় আজ কারাবন্দীদের মোবাইল-টেলিফোনে পরিবারের সঙ্গে কথা বলার দ্বার উন্মোচিত হচ্ছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে স্পর্শকাতর বন্দীদের কারাগার থেকে আদালতে ভিডিও কনফারেন্সিং পদ্ধতিতে বিচার কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে। কারা প্রশাসন র্যাবের সহযোগিতায় বন্দীদের তথ্যভান্ডার তৈরি করছে, যাতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে। ’
কারা বিভাগে ৩ হাজার ১০৭ জন নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে এবং শিগগিরই নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস এম আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণসহ কারা বিভাগের পদস্থ কর্মকর্তারা।
No comments