অমিতাভ বচ্চন শব্দের মানে কী?
তাপসী পান্নু, অমিত সাধ আর অমিত রায়। তাদের নতুন ছবি নিয়ে কথা হলো, আরও বেশি কথা হলো অমিতাভ বচ্চনকে নিয়ে। কেন?
অমিতাভ বচ্চন, অভিনেতা- অভিধানে এমন একটা শব্দের মানে ঠিক কী হওয়া উচিত, সেটা জানার জন্য বোধহয় রীতিমতো গবেষণা প্রয়োজন।
গবেষণা মানে ’৭০ থেকে আজ পর্যন্ত মুম্বাই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির নানা মানুষ, অভিনেতা, পরিচালক, কলাকুশলীদের সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন হবে। টিম 'অন্য সময়'কে সেটাই বলছিলেন পরিচালক সুজিত সরকার।
আসলে, আজকের মুম্বাইয়ে কাজ করা বাঙালি পরিচালকদের মধ্যে অমিতাভ বচ্চন একটা ক্রেজ। সুজয় ঘোষ তাকে দিয়ে 'কাহানি'তে গান গাইয়েছেন, তা-ও বাংলায়। আর সুজিতের পরিচালনায় 'পিকু'তে তো তিনি পুরো ছবি জুড়েই বিরাজ করছেন। তার প্রযোজিত আরেক ছবি, 'পিঙ্ক' এর পুরোটা জুড়েও সেই তিনিই।
এহেন অমিতাভ বচ্চনকে নিয়ে 'রানিং শাদি' টিমের পরিচালক থেকে অভিনেতা, মানে অমিত রায় থেকে অমিত সাধ বা তাপসী পান্নু, সবার কোনো না কোনো গল্প আছে। যেগুলো জড়ো করলে অভিনেতা অমিতাভের একটা ছবি ফুটে উঠতে বাধ্য।
সবচেয়ে সহজে ব্যাপারটাকে বুঝিয়েছিলেন সে দিন সুজিত। প্রশ্নটা ছিল, 'পিকু'র পর অমিত-সুজিত জুটি দর্শকরা কবে আশা করতে পারেন? সুজিত উত্তরে বললেন, 'শিগগিরি।
মিস্টার বচ্চন আমার কাছে আর অভিনেতা নন। খুব প্রিয় গাইড আর বন্ধু। উনি যেরকম ডিসিপ্লিনড- সেটেই হোক বা সিনেমায়- সেটা একজন টেকনিশিয়ান হিসেবে কতটা আনন্দ দেয় বলে বোঝাতে পারব না।
' প্রসঙ্গত সুজিত নিজেকে পরিচালক, প্রযোজক এসব বলতে পছন্দ করেন না না সাধারনত। নিজেকে টেকনিশিয়ান হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি সহজাত থাকেন। সেই তিনিই তারপর সেরা কথাটা বললেন- 'খুব বস্তাপচা শোনালেও এটাই সত্যি - আমিতাভ বচ্চন হলেন নেশা।
একটা অ্যাডিকশন। ' আর তার সঙ্গে একবাক্য সহমত হলেন এবারই প্রথম ছবির মুক্তির অপেক্ষায় থাকা পরিচালক, এবং অমিতাভকে শুট করা আরেক জন, অমিত রায়।
প্রায় সুজিতের মুখের কথা কেড়ে নিয়ে বললেন, 'আমার তো এখনও প্রতি দু-তিন মাসে ভেতরে একটা চাড় আসে ওকে নিয়ে কিছু একটা শুট করি। এত শুট করেছি ওকে।
আমার লেন্সের ভেতর দিয়ে অমিতাভ বচ্চনকে ধরা- এই ব্যাপারটা খুব মিস করি। ওর মতো এমন ইন্টারেস্টিং চেহারা আমি দেখিনি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ওকে ক্যামেরার চোখ দিয়ে দেখতে পারি আমি। '
অমিতাভ বচ্চন, অভিনেতা- অভিধানে এমন একটা শব্দের মানে ঠিক কী হওয়া উচিত, সেটা জানার জন্য বোধহয় রীতিমতো গবেষণা প্রয়োজন।
গবেষণা মানে ’৭০ থেকে আজ পর্যন্ত মুম্বাই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির নানা মানুষ, অভিনেতা, পরিচালক, কলাকুশলীদের সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন হবে। টিম 'অন্য সময়'কে সেটাই বলছিলেন পরিচালক সুজিত সরকার।
আসলে, আজকের মুম্বাইয়ে কাজ করা বাঙালি পরিচালকদের মধ্যে অমিতাভ বচ্চন একটা ক্রেজ। সুজয় ঘোষ তাকে দিয়ে 'কাহানি'তে গান গাইয়েছেন, তা-ও বাংলায়। আর সুজিতের পরিচালনায় 'পিকু'তে তো তিনি পুরো ছবি জুড়েই বিরাজ করছেন। তার প্রযোজিত আরেক ছবি, 'পিঙ্ক' এর পুরোটা জুড়েও সেই তিনিই।
এহেন অমিতাভ বচ্চনকে নিয়ে 'রানিং শাদি' টিমের পরিচালক থেকে অভিনেতা, মানে অমিত রায় থেকে অমিত সাধ বা তাপসী পান্নু, সবার কোনো না কোনো গল্প আছে। যেগুলো জড়ো করলে অভিনেতা অমিতাভের একটা ছবি ফুটে উঠতে বাধ্য।
সবচেয়ে সহজে ব্যাপারটাকে বুঝিয়েছিলেন সে দিন সুজিত। প্রশ্নটা ছিল, 'পিকু'র পর অমিত-সুজিত জুটি দর্শকরা কবে আশা করতে পারেন? সুজিত উত্তরে বললেন, 'শিগগিরি।
মিস্টার বচ্চন আমার কাছে আর অভিনেতা নন। খুব প্রিয় গাইড আর বন্ধু। উনি যেরকম ডিসিপ্লিনড- সেটেই হোক বা সিনেমায়- সেটা একজন টেকনিশিয়ান হিসেবে কতটা আনন্দ দেয় বলে বোঝাতে পারব না।
' প্রসঙ্গত সুজিত নিজেকে পরিচালক, প্রযোজক এসব বলতে পছন্দ করেন না না সাধারনত। নিজেকে টেকনিশিয়ান হিসেবে পরিচয় দিতেই বেশি সহজাত থাকেন। সেই তিনিই তারপর সেরা কথাটা বললেন- 'খুব বস্তাপচা শোনালেও এটাই সত্যি - আমিতাভ বচ্চন হলেন নেশা।
একটা অ্যাডিকশন। ' আর তার সঙ্গে একবাক্য সহমত হলেন এবারই প্রথম ছবির মুক্তির অপেক্ষায় থাকা পরিচালক, এবং অমিতাভকে শুট করা আরেক জন, অমিত রায়।
প্রায় সুজিতের মুখের কথা কেড়ে নিয়ে বললেন, 'আমার তো এখনও প্রতি দু-তিন মাসে ভেতরে একটা চাড় আসে ওকে নিয়ে কিছু একটা শুট করি। এত শুট করেছি ওকে।
আমার লেন্সের ভেতর দিয়ে অমিতাভ বচ্চনকে ধরা- এই ব্যাপারটা খুব মিস করি। ওর মতো এমন ইন্টারেস্টিং চেহারা আমি দেখিনি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ওকে ক্যামেরার চোখ দিয়ে দেখতে পারি আমি। '
No comments