চালককে নাকে খত দেওয়া এসআই বরখাস্ত
কক্সবাজারের পেকুয়ায় গাড়িচালককে নাকে খত দেওয়ার ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) তৌহিদুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার এ কে এম ইকবাল হোসেন তাঁকে সাময়িক বরখাস্তের আদেশ দেন। এর আগে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে তাঁকে পেকুয়া থানা থেকে প্রত্যাহার করে কক্সবাজার পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার এ কে এম ইকবাল হোসেন শনিবার সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে নাকে খত দেওয়ার বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় এসআই তৌহিদুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে।’
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে নাকে খত দেওয়ার ঘটনাটি ঘটে। চকরিয়ার ঈদমনি থেকে পেকুয়া বাজারে যাওয়ার পথে চৌমুহনী স্টেশন মোড়ে একটি ছোট ট্রাককে থামার সংকেত দেন পেকুয়া থানার এসআই তৌহিদুল ইসলাম। ট্রাক চালক মীর কাশেম গাড়ি থামিয়ে নিচে নামলে পুলিশ কর্মকর্তা তাঁকে মারতে উদ্যত হন। এ সময় ট্রাক চালক ক্ষমা চান। পরে পুলিশ কর্মকর্তা ওই ট্রাক চালককে চৌরাস্তার মোড়ে নিয়ে নাকে খত দিতে বলেন। এ সময় ট্রাক চালক নাকে খত না দিয়ে আবারও ক্ষমা চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা তাকে গুলি করার হুমকি দেন। পরে চালক মীর কাশেম বাধ্য হয়ে নাকে খত দেন।
নাকে খত দেওয়ার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় ছড়িয়ে পড়লে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলামকে প্রত্যাহার করা হয়। একই সঙ্গে কক্সবাজারের সহকারী পুলিশ সুপার (চকরিয়া সার্কেল) কাজী মোহাম্মদ মতিউল ইসলামকে বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন পুলিশ সুপার
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার এ কে এম ইকবাল হোসেন শনিবার সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে নাকে খত দেওয়ার বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় এসআই তৌহিদুল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে।’
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে নাকে খত দেওয়ার ঘটনাটি ঘটে। চকরিয়ার ঈদমনি থেকে পেকুয়া বাজারে যাওয়ার পথে চৌমুহনী স্টেশন মোড়ে একটি ছোট ট্রাককে থামার সংকেত দেন পেকুয়া থানার এসআই তৌহিদুল ইসলাম। ট্রাক চালক মীর কাশেম গাড়ি থামিয়ে নিচে নামলে পুলিশ কর্মকর্তা তাঁকে মারতে উদ্যত হন। এ সময় ট্রাক চালক ক্ষমা চান। পরে পুলিশ কর্মকর্তা ওই ট্রাক চালককে চৌরাস্তার মোড়ে নিয়ে নাকে খত দিতে বলেন। এ সময় ট্রাক চালক নাকে খত না দিয়ে আবারও ক্ষমা চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা তাকে গুলি করার হুমকি দেন। পরে চালক মীর কাশেম বাধ্য হয়ে নাকে খত দেন।
নাকে খত দেওয়ার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় ছড়িয়ে পড়লে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলামকে প্রত্যাহার করা হয়। একই সঙ্গে কক্সবাজারের সহকারী পুলিশ সুপার (চকরিয়া সার্কেল) কাজী মোহাম্মদ মতিউল ইসলামকে বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন পুলিশ সুপার
No comments