কোহলিকে আগে ৬ নম্বরে ব্যাট করতে বলুন’
প্রায় একই সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক বিরাট কোহলি আর উমর আকমলের। কিন্তু দুজনের মধ্যে তুলনা? এমন কিছু করতে যাওয়াই তো চরম বালখিল্য। এই প্রসঙ্গ আসছে কারণ, উমরের সমালোচনার সময় নাকি অনেকেই কোহলির উদাহরণ টেনে আনেন। আকমল ভাইদের ছোটজন নিজের প্রতিভাটা ঠিকঠাক কাজে লাগাতে পারেননি কখনো। কোহলির সঙ্গে তাঁর তুলনাটা খুব সম্ভবত প্রতিভা কাজে লাগানোর প্রসঙ্গেই চলে আসে।
উমর খুবই বিরক্ত ব্যাপারটিতে। তাঁর দাবি, কোহলির সঙ্গে তুলনাটা তাঁর প্রতি এক ধরনের অবিচার, ‘অভিষেকের পর থেকেই কোহলি ৩ নম্বরে ব্যাট করে আসছে। আর আমি ব্যাট করছি ৬ নম্বরে। আগে কোহলিকে ৬ নম্বরে ব্যাট করতে বলুন আর আমাকে তুলে দিন ৩ নম্বরে। এরপর তুলনায় আসুন।’
এর অর্থটা কী এমনই দাঁড়াচ্ছে যে ৩ নম্বরে তুলে দিলেই উমর এক ধাক্কায় কোহলি হয়ে যাবেন! এমন কিছু অবশ্য বলেননি তিনি। বরং কোহলির সঙ্গে তুলনা করতে বলেছেন পাকিস্তান ক্রিকেট দলেরই আরেক তরুণ প্রতিভা বাবর আজমের, ‘আমার সঙ্গে কোহলির তুলনা না করে বাবর আজমের সঙ্গে করুন। সে পাকিস্তান দলে ৩ নম্বরে ব্যাট করে। খুব ভালো ফর্মে আছে। ভালোও খেলছে।’
২০০৯ সালে টেস্ট অভিষেকটা উমরের হয়েছিল দুর্দান্তই। ডানেডিনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেকেই খেলেছিলেন ১২৯ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে করেছিলেন ৭৫। ওয়েলিংটনের পরের টেস্টে তাঁর দুটি ইনিংস ছিল ৪৬ ও ৫২ রানের। নেপিয়ারে তৃতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলেও দ্বিতীয় ইনিংসে করেছিলেন ৭৭।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মেলবোর্নে এর কিছুদিন পরেই দুই ইনিংসে করেছিলেন ৫১ ও ২৭। সিডনিতে দুই ইনিংসেই এক রানের জন্য ফিফটি পাননি।
কিন্তু শুরুর সেই তেজ আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। পরের ১৩ ইনিংসে কোনো ফিফটিই করেননি। ১৪তম ইনিংসে এসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডসে পেয়েছিলেন ফিফটি। ১৬ টেস্টেই থমকে আছে তাঁর ক্যারিয়ার। ব্যাটিং গড় ৩৫.৮২। ওয়ানডে খেলেছেন ১১৬টি। ১০ ফিফটি ও ২ সেঞ্চুরিতে তাঁর মোট রান ৩ হাজার ৪৪ রান।
অন্য দিকে কোহলি অভিষেকের পর থেকেই ক্রমাগত নিজেকে ভেঙেছেন, গড়েছেন। ধারাবাহিক পারফরম্যান্সে নিজেকে ম্যাচ-জয়ী ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রমাণ করেছেন। অর্জন করেছেন ভারতীয় দলের নেতৃত্ব। নিজের পারফরম্যান্সকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে গেছেন, যেখানে দাঁড়িয়ে তাঁর সঙ্গে তুলনা হচ্ছে কেবল শচীন টেন্ডুলকারের মতো গ্রেটের।
উমর খুবই বিরক্ত ব্যাপারটিতে। তাঁর দাবি, কোহলির সঙ্গে তুলনাটা তাঁর প্রতি এক ধরনের অবিচার, ‘অভিষেকের পর থেকেই কোহলি ৩ নম্বরে ব্যাট করে আসছে। আর আমি ব্যাট করছি ৬ নম্বরে। আগে কোহলিকে ৬ নম্বরে ব্যাট করতে বলুন আর আমাকে তুলে দিন ৩ নম্বরে। এরপর তুলনায় আসুন।’
এর অর্থটা কী এমনই দাঁড়াচ্ছে যে ৩ নম্বরে তুলে দিলেই উমর এক ধাক্কায় কোহলি হয়ে যাবেন! এমন কিছু অবশ্য বলেননি তিনি। বরং কোহলির সঙ্গে তুলনা করতে বলেছেন পাকিস্তান ক্রিকেট দলেরই আরেক তরুণ প্রতিভা বাবর আজমের, ‘আমার সঙ্গে কোহলির তুলনা না করে বাবর আজমের সঙ্গে করুন। সে পাকিস্তান দলে ৩ নম্বরে ব্যাট করে। খুব ভালো ফর্মে আছে। ভালোও খেলছে।’
২০০৯ সালে টেস্ট অভিষেকটা উমরের হয়েছিল দুর্দান্তই। ডানেডিনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেকেই খেলেছিলেন ১২৯ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসে করেছিলেন ৭৫। ওয়েলিংটনের পরের টেস্টে তাঁর দুটি ইনিংস ছিল ৪৬ ও ৫২ রানের। নেপিয়ারে তৃতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলেও দ্বিতীয় ইনিংসে করেছিলেন ৭৭।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মেলবোর্নে এর কিছুদিন পরেই দুই ইনিংসে করেছিলেন ৫১ ও ২৭। সিডনিতে দুই ইনিংসেই এক রানের জন্য ফিফটি পাননি।
কিন্তু শুরুর সেই তেজ আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। পরের ১৩ ইনিংসে কোনো ফিফটিই করেননি। ১৪তম ইনিংসে এসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডসে পেয়েছিলেন ফিফটি। ১৬ টেস্টেই থমকে আছে তাঁর ক্যারিয়ার। ব্যাটিং গড় ৩৫.৮২। ওয়ানডে খেলেছেন ১১৬টি। ১০ ফিফটি ও ২ সেঞ্চুরিতে তাঁর মোট রান ৩ হাজার ৪৪ রান।
অন্য দিকে কোহলি অভিষেকের পর থেকেই ক্রমাগত নিজেকে ভেঙেছেন, গড়েছেন। ধারাবাহিক পারফরম্যান্সে নিজেকে ম্যাচ-জয়ী ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রমাণ করেছেন। অর্জন করেছেন ভারতীয় দলের নেতৃত্ব। নিজের পারফরম্যান্সকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে গেছেন, যেখানে দাঁড়িয়ে তাঁর সঙ্গে তুলনা হচ্ছে কেবল শচীন টেন্ডুলকারের মতো গ্রেটের।
No comments