লাদেন এখনো জীবিত আছেন এবং মার্কিন তত্ত্বাবধানে!
চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন এডওয়ার্ড স্নোডেন। ২০১১ সালের ২ মে মার্কিন কম্যান্ডোদের অভিযানে মারা যাননি ওসামা বিন লাদেন। আলকায়েদার এই নেতা নাকি জীবিতই আছেন। শুধু তাই নয়, লাদেনের জীবনধারণের জন্য নিয়মিত মাসোহারা দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র! এই বিষয়ে স্নোডেনের কাছে প্রমাণ রয়েছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।
রোববার মস্কোর একটি সংবাদপত্রকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এই দাবি করেন রাশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়া স্নোডেন। তিনি বলেছেন, ‘বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত কোনো একটি দ্বীপে সপরিবারে আত্মগোপন করে আছেন লাদেন। তাকে পাহারা দিচ্ছে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ। পাশাপাশি প্রতি মাসে তার অ্যাকাউন্টে টাকা দিচ্ছে গুপ্তচর সংস্থাটি।
স্নোডেন বলেছেন, ‘আমার কাছে প্রমাণ আছে। সরকার সরাসরি টাকা দেয় না। প্রতি মাসে ব্যবসায়ী ও কিছু সংস্থার মাধ্যমে লাদেনের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হয়। এখন সে ঠিক কোথায় আছে, সেটা সঠিকভাবে বলতে পারব না। তবে সিআইএ–র তত্ত্বাবধানে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাহামা দ্বীপপুঞ্জে ছিলেন লাদেন। সঙ্গে তার পাঁচ স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে ছিল।’
২০১১ সাল থেকে স্নোডেন মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ) ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা এনএসএর সঙ্গে কাজ করতেন। এই তরুণ এনএসএর গোয়েন্দা নজরদারি কর্মসূচির বেআইনি কার্যকলাপ ধরে ফেলেন এবং সংগ্রহ করে ফেলেন এনএসএর বিপুল পরিমাণ তথ্য। সেই খবর ফাঁস হতেই হইচই পড়ে যায়। আমেরিকা ছেড়ে হং কং–এ পালিয়ে যান স্নোডেন।
পরে তার সঙ্গে যোগাযোগ ঘটে উইকিলিক্সের প্রতিষ্ঠা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের, যিনি লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে এর আগেই আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারপর থেকেই মস্কোয় রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী হিসাবে রয়েছেন স্নোডেন।
রোববার মস্কোর একটি সংবাদপত্রকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এই দাবি করেন রাশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়া স্নোডেন। তিনি বলেছেন, ‘বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত কোনো একটি দ্বীপে সপরিবারে আত্মগোপন করে আছেন লাদেন। তাকে পাহারা দিচ্ছে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ। পাশাপাশি প্রতি মাসে তার অ্যাকাউন্টে টাকা দিচ্ছে গুপ্তচর সংস্থাটি।
স্নোডেন বলেছেন, ‘আমার কাছে প্রমাণ আছে। সরকার সরাসরি টাকা দেয় না। প্রতি মাসে ব্যবসায়ী ও কিছু সংস্থার মাধ্যমে লাদেনের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হয়। এখন সে ঠিক কোথায় আছে, সেটা সঠিকভাবে বলতে পারব না। তবে সিআইএ–র তত্ত্বাবধানে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাহামা দ্বীপপুঞ্জে ছিলেন লাদেন। সঙ্গে তার পাঁচ স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে ছিল।’
২০১১ সাল থেকে স্নোডেন মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ) ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা এনএসএর সঙ্গে কাজ করতেন। এই তরুণ এনএসএর গোয়েন্দা নজরদারি কর্মসূচির বেআইনি কার্যকলাপ ধরে ফেলেন এবং সংগ্রহ করে ফেলেন এনএসএর বিপুল পরিমাণ তথ্য। সেই খবর ফাঁস হতেই হইচই পড়ে যায়। আমেরিকা ছেড়ে হং কং–এ পালিয়ে যান স্নোডেন।
পরে তার সঙ্গে যোগাযোগ ঘটে উইকিলিক্সের প্রতিষ্ঠা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের, যিনি লন্ডনে ইকুয়েডরের দূতাবাসে এর আগেই আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারপর থেকেই মস্কোয় রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী হিসাবে রয়েছেন স্নোডেন।
No comments