চীনের কটাক্ষ : ভারত এখনো অনেক পিছিয়ে
বুধবার ইসরো একসঙ্গে ১০৪টি কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে সফল উৎক্ষেপণ করে পিএসএলভি সি-থার্টি সেভেন-এর। এর সঙ্গে ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানে রচিত হয় নয়া ইতিহাসের। এমন ঐতিহাসিক সাফল্য নজর কেড়েছে আন্তর্জাতিক বিশ্বের।
অন্য সব দেশের সঙ্গে সুর মিলিয়ে গতকাল ইসরোর সাফল্যে ভারতকে চীনা সংবাদমাধ্যম শুভেচ্ছা জানানোর সঙ্গে সঙ্গে একথাও মনে করিয়ে দিয়েছে, ভারত তাদের থেকে এখনো অনেক পিছনে। চীন মহাকাশ বিজ্ঞানে গবেষণার ক্ষেত্রে ভারতের থেকে অনেক এগিয়ে এবং উন্নত। এছাড়া বেইজিং ভারতকে একথাও মনে করিয়ে দিয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গরিব মানুষও রয়েছে এখানে।
বুধবার সকাল ৯টা বেজে ২৮ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র থেকে মহাকাশে যাত্রা করে ইসরোর পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল বা পিএসএলভি সি-৩৭।
পৃথিবী থেকে বয়ে নিয়ে যায় ১০৪টি কৃত্রিম উপগ্রহ। তারপরই ভারতকে শুভেচ্ছা জানিয়ে কটাক্ষ চীনা সংবাদমাধ্যমের।
সেখানে তারা আরো দাবি করে, ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত প্রযুক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের থেকে এখনো অনেক কম উন্নত। এখন পর্যন্ত এবিষয়ে সঠিক কোনো পদ্ধতিই তৈরি করতে পারেনি ভারত।
চীনের কটাক্ষ, ভারতের শুধু সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গরিব মানুষই নয়, জাতীয় স্তরে উন্নতির জন্যে কোনো সঠিক পরিকল্পনাও নেই। মহাকাশে অনুসন্ধান করার জন্যে যে ধরনের ক্ষমতাশালী রকেট প্রয়োজন, সেটাও ভারতের নেই। এমনকি মহাকাশে কোনো স্পেস স্টেশন তৈরির স্থায়ী পরিকল্পনা ও পরিকাঠামো নেই বলেও নয়াদিল্লিকে কটাক্ষ করে বেইজিং।
সেখানে চীনের ষষ্ঠ মানবচালিত মিশন শুরু হয়েছে ২০১৬ সালের অক্টোবরে। ২০০৩ সালে প্রথম এই মিশন নিয়ে কাজ শুরু করেছিল চীন। ২০২০ সালের মধ্যে মহাকাশে স্থায়ী স্পেস স্টেশন তৈরির লক্ষ্যে এই মিশন শুরু চীনের, দাবি ওই সংবাদপত্রের।
চীনা সংবাদমাধ্যমের দাবি, ভারতের মহাকাশ গবেষণায় হয়তো এটা প্রথম বড়মাপের সাফল্য। তাই এই নিয়ে ভারতীয় মিডিয়া এত হৈচৈ করছে।
অন্য সব দেশের সঙ্গে সুর মিলিয়ে গতকাল ইসরোর সাফল্যে ভারতকে চীনা সংবাদমাধ্যম শুভেচ্ছা জানানোর সঙ্গে সঙ্গে একথাও মনে করিয়ে দিয়েছে, ভারত তাদের থেকে এখনো অনেক পিছনে। চীন মহাকাশ বিজ্ঞানে গবেষণার ক্ষেত্রে ভারতের থেকে অনেক এগিয়ে এবং উন্নত। এছাড়া বেইজিং ভারতকে একথাও মনে করিয়ে দিয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গরিব মানুষও রয়েছে এখানে।
বুধবার সকাল ৯টা বেজে ২৮ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র থেকে মহাকাশে যাত্রা করে ইসরোর পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল বা পিএসএলভি সি-৩৭।
পৃথিবী থেকে বয়ে নিয়ে যায় ১০৪টি কৃত্রিম উপগ্রহ। তারপরই ভারতকে শুভেচ্ছা জানিয়ে কটাক্ষ চীনা সংবাদমাধ্যমের।
সেখানে তারা আরো দাবি করে, ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত প্রযুক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের থেকে এখনো অনেক কম উন্নত। এখন পর্যন্ত এবিষয়ে সঠিক কোনো পদ্ধতিই তৈরি করতে পারেনি ভারত।
চীনের কটাক্ষ, ভারতের শুধু সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গরিব মানুষই নয়, জাতীয় স্তরে উন্নতির জন্যে কোনো সঠিক পরিকল্পনাও নেই। মহাকাশে অনুসন্ধান করার জন্যে যে ধরনের ক্ষমতাশালী রকেট প্রয়োজন, সেটাও ভারতের নেই। এমনকি মহাকাশে কোনো স্পেস স্টেশন তৈরির স্থায়ী পরিকল্পনা ও পরিকাঠামো নেই বলেও নয়াদিল্লিকে কটাক্ষ করে বেইজিং।
সেখানে চীনের ষষ্ঠ মানবচালিত মিশন শুরু হয়েছে ২০১৬ সালের অক্টোবরে। ২০০৩ সালে প্রথম এই মিশন নিয়ে কাজ শুরু করেছিল চীন। ২০২০ সালের মধ্যে মহাকাশে স্থায়ী স্পেস স্টেশন তৈরির লক্ষ্যে এই মিশন শুরু চীনের, দাবি ওই সংবাদপত্রের।
চীনা সংবাদমাধ্যমের দাবি, ভারতের মহাকাশ গবেষণায় হয়তো এটা প্রথম বড়মাপের সাফল্য। তাই এই নিয়ে ভারতীয় মিডিয়া এত হৈচৈ করছে।
No comments