রুহানিকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, কথা বলার বিষয়ে তাঁর সাবধান হওয়া উচিত। ইরানিদের সঙ্গে হুমকির ভাষায় কথা বলা ব্যক্তিদের অনুশোচনায় পুড়তে হবে—রুহানির এ মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার ট্রাম্প এ হুঁশিয়ারি দেন।
ইরানের ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের ৩৮তম বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে শুক্রবার হাজারো জনতার
সামনে রুহানি বলেন, ‘যারা ইরানিদের সঙ্গে হুমকির ভাষা ব্যবহার করে, তাদের অনুশোচনায় পোড়াবে এই জাতি।’ তিনি বলেন, ‘ইরানের সরকার ও সশস্ত্র বাহিনীকে যে-ই হুমকি দেবে, তাঁর জানা উচিত, আমরা সদাসতর্ক আছি।’
দৃশ্যত ইরানের প্রেসিডেন্টের ওই বক্তব্যের জবাবে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর (রুহানির) শব্দচয়নের ক্ষেত্রে সাবধান হওয়াই ভালো।
নির্বাচনী প্রচারণার সময় থেকেই ইরানের সঙ্গে পাঁচ বিশ্বশক্তির সম্পাদিত পরমাণু চুক্তি নাকচ করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে রেখেছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি ইরানের একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার পর ট্রাম্প দেশটির ওপর নতুন কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। ঐতিহাসিক পরমাণু চুক্তির ফলে যুক্তরাষ্ট্র-ইরানের দীর্ঘদিনের শীতল সম্পর্কে কিছুটা উষ্ণতা ছড়ালেও ট্রাম্প প্রশাসনের শুরু থেকেই আবার সে সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গত ২৭ জানুয়ারি নির্বাহী আদেশে মুসলিমপ্রধান যে সাত দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন, তার মধ্যে ইরানের নামও রয়েছে।
ইরানের ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের ৩৮তম বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে শুক্রবার হাজারো জনতার
সামনে রুহানি বলেন, ‘যারা ইরানিদের সঙ্গে হুমকির ভাষা ব্যবহার করে, তাদের অনুশোচনায় পোড়াবে এই জাতি।’ তিনি বলেন, ‘ইরানের সরকার ও সশস্ত্র বাহিনীকে যে-ই হুমকি দেবে, তাঁর জানা উচিত, আমরা সদাসতর্ক আছি।’
দৃশ্যত ইরানের প্রেসিডেন্টের ওই বক্তব্যের জবাবে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর (রুহানির) শব্দচয়নের ক্ষেত্রে সাবধান হওয়াই ভালো।
নির্বাচনী প্রচারণার সময় থেকেই ইরানের সঙ্গে পাঁচ বিশ্বশক্তির সম্পাদিত পরমাণু চুক্তি নাকচ করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে রেখেছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি ইরানের একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার পর ট্রাম্প দেশটির ওপর নতুন কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। ঐতিহাসিক পরমাণু চুক্তির ফলে যুক্তরাষ্ট্র-ইরানের দীর্ঘদিনের শীতল সম্পর্কে কিছুটা উষ্ণতা ছড়ালেও ট্রাম্প প্রশাসনের শুরু থেকেই আবার সে সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গত ২৭ জানুয়ারি নির্বাহী আদেশে মুসলিমপ্রধান যে সাত দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন, তার মধ্যে ইরানের নামও রয়েছে।
