একই রশিতে প্রেমিক-প্রেমিকার আত্মহত্যা
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কামারজুরি এলাকার একটি ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় সাজেদুল ইসলাম (৩০) ও হনুফা আক্তার (২২) নামে প্রেমিক-প্রেমিকার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশের ধারণা, পরকীয়ার জের ধরে তারা আত্মহত্যা করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান জয়দেবপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আব্দুর রহমান।
নিহত হনুফা আক্তার ঝালকাঠি সদর উপজেলার পিপিলিকা এলাকার হানিফ হাওলাদারের মেয়ে এবং সাজেদুল ইসলাম কুড়িগ্রামের উলিপুর থানার সদুল্লা এলাকার গোলাম বারীর ছেলে।
এসআই মো. আব্দুর রহমান জানান, সাজেদুল-হনুফা দুজনই বিবাহিত। স্থানীয় পোশাক কারখানায় চাকরিসূত্রে তাদের দুজনের মধ্যে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত এক মাস আগে সাজেদুলের স্ত্রী তার একমাত্র সন্তান নিয়ে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যায়। এ সুযোগে সাজেদুল ও হনুফা আরও ঘনিষ্ঠভাবে চলাফেরা করতে থাকেন।
তিনি আরো জানান, গতকাল মঙ্গলবার সকালে হনুফা সাজেদুলের বাসায় যান। পরে রাতে সাজেদুলের ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে সাজেদুল-হনুফার ঝুলন্ত মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেয় এলাকাবাসী। ওই রাতেই মরদেহ দুটি উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে, তারা দুজন আত্মহত্যা করেছেন।
স্থানীয় কাউন্সিলর মো. মনির হোসেন জানান, সাজেদুলের এক বন্ধু গতকাল সন্ধ্যায় সাজেদুলের বাসায় যান। ডাকাডাকি করলে সাড়া না পেয়ে দরজা ধাক্কা দিলে তা খুলে যায়। এ সময় ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে একই রশিতে সাজেদুল-হনুফার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। পরে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দিলে রাত ১১টার দিকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত হনুফা আক্তার ঝালকাঠি সদর উপজেলার পিপিলিকা এলাকার হানিফ হাওলাদারের মেয়ে এবং সাজেদুল ইসলাম কুড়িগ্রামের উলিপুর থানার সদুল্লা এলাকার গোলাম বারীর ছেলে।
এসআই মো. আব্দুর রহমান জানান, সাজেদুল-হনুফা দুজনই বিবাহিত। স্থানীয় পোশাক কারখানায় চাকরিসূত্রে তাদের দুজনের মধ্যে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত এক মাস আগে সাজেদুলের স্ত্রী তার একমাত্র সন্তান নিয়ে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যায়। এ সুযোগে সাজেদুল ও হনুফা আরও ঘনিষ্ঠভাবে চলাফেরা করতে থাকেন।
তিনি আরো জানান, গতকাল মঙ্গলবার সকালে হনুফা সাজেদুলের বাসায় যান। পরে রাতে সাজেদুলের ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে সাজেদুল-হনুফার ঝুলন্ত মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেয় এলাকাবাসী। ওই রাতেই মরদেহ দুটি উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে, তারা দুজন আত্মহত্যা করেছেন।
স্থানীয় কাউন্সিলর মো. মনির হোসেন জানান, সাজেদুলের এক বন্ধু গতকাল সন্ধ্যায় সাজেদুলের বাসায় যান। ডাকাডাকি করলে সাড়া না পেয়ে দরজা ধাক্কা দিলে তা খুলে যায়। এ সময় ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে একই রশিতে সাজেদুল-হনুফার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। পরে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দিলে রাত ১১টার দিকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
No comments