এমপি লিটন হত্যায় কাদের খান ১০ দিনের রিমান্ডে
সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন হত্যা মামলায় গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সাবেক সাংসদ ও জাতীয় পার্টি নেতা কর্নেল (অব.) ডা. আবদুল কাদের খানকে ১০ দিন হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি পেয়েছে পুলিশ।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার দুপুরে গাইবান্ধার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম মইনুল হাসান ইউসুব এ আদেশ দেন।
বগুড়া শহরের রহমাননগর জিলাদারপাড়ায় তার ক্লিনিক কাম-বাসভবন থেকে মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে কাদের খানকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাত থেকে বগুড়ায় তার ক্লিনিক-কাম বাসভবনে কার্যত 'গৃহবন্দি' ছিলেন কাদের খান। জাতীয় পার্টির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কাদের খান ২০০৮ সালে গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনে ওই দলের টিকিটে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় গাইবান্ধা-১ আসনের সাংসদ নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন খুন হলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। এরই মধ্যে ওই আসনের উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে এবং আগামী ২২ মার্চ ভোট গ্রহণের কথা রয়েছে।
কাদের খানের স্ত্রী ডা. জে ইউ নাসিমা বেগম এর আগে সমকালকে জানিয়েছিলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর সাদা পোশাকের একদল পুলিশ তাদের ক্লিনিক-কাম বাসভবনে আসে। পুুলিশ সদস্যরা তাকে জানান- সংসদ নির্বাচনে যারা মনোয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তাদের সবারই নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে কাদের খানের বাসভবনে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
তবে ডা. আবদুল কাদের খান মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার নির্ধারিত সময়ের একদিন আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার পরও পুলিশ তার বাসভবনের ভেতরে-বাইরে অবস্থান করে। এ অবস্থায় তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে বলে গুঞ্জন শুরু হয়।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার দুপুরে গাইবান্ধার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম মইনুল হাসান ইউসুব এ আদেশ দেন।
বগুড়া শহরের রহমাননগর জিলাদারপাড়ায় তার ক্লিনিক কাম-বাসভবন থেকে মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে কাদের খানকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাত থেকে বগুড়ায় তার ক্লিনিক-কাম বাসভবনে কার্যত 'গৃহবন্দি' ছিলেন কাদের খান। জাতীয় পার্টির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কাদের খান ২০০৮ সালে গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনে ওই দলের টিকিটে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় গাইবান্ধা-১ আসনের সাংসদ নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন খুন হলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। এরই মধ্যে ওই আসনের উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে এবং আগামী ২২ মার্চ ভোট গ্রহণের কথা রয়েছে।
কাদের খানের স্ত্রী ডা. জে ইউ নাসিমা বেগম এর আগে সমকালকে জানিয়েছিলেন, গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর সাদা পোশাকের একদল পুলিশ তাদের ক্লিনিক-কাম বাসভবনে আসে। পুুলিশ সদস্যরা তাকে জানান- সংসদ নির্বাচনে যারা মনোয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তাদের সবারই নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে কাদের খানের বাসভবনে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
তবে ডা. আবদুল কাদের খান মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার নির্ধারিত সময়ের একদিন আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার পরও পুলিশ তার বাসভবনের ভেতরে-বাইরে অবস্থান করে। এ অবস্থায় তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে বলে গুঞ্জন শুরু হয়।
No comments