যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদের হুমকি পাকিস্তানের এমপিদের
জাতিসংঘের বৈঠকে অংশ নিতে রোববার পাকিস্তান পার্লামেন্টের এক সদস্যের ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানায় যুক্তরাষ্ট্র।
১৩ ও ১৪ জানুয়ারি নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দফতরে বৈঠকে যোগ দেয়ার কথা ছিল পাকিস্তানের সিনেটের উপ চেয়ারম্যান আব্দুল গাফুর হায়দারির।
তবে যুক্তরাষ্ট্র তার ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানায়।
জাতিসংঘের আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্টারি ইউনিয়নে (আইপিইউ) হায়দারির সঙ্গে পাকিস্তানের সিনেটের চেয়ারম্যান রেজা রাব্বানিসহ দেশটির ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগ (নেওয়াজ) এর দুইজন এমপিও অংশগ্রহণের কথা ছিল।
মাওলানা হায়দারির ভিসা না দেওয়ায় রেজা রাব্বানি তাঁর যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিলের ঘোষণা দেন। রোববার এক ঘোষণায় তিনি বলেন, মার্কিন কোন প্রতিনিধি, কংগ্রেস সদস্য বা কূটনীতিবিদকে পাকিস্তান সিনেট স্বাগত জানাবে না।
গত ২৭ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাত মুসলিম রাষ্ট্রের ভ্রমন নিষিদ্ধের যে নির্বাহী আদেশ প্রদান করেন তাতে সৌদি আরব ও পাকিস্তানের নাম অর্ন্তভূক্ত ছিল না। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বরাতের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্ত্রাসের প্রতি পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ না করলে পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ ও সামরিক কর্মকর্তাদের ভিসা প্রদানে বিরত থাকবে যুক্তরাষ্ট্র।
আব্দুল গাফুর হায়দারি পাকিস্তানের মৌলবাদী জামায়াত উলেমা ইসলামের মহাসচিব। তিনি আমেরিকা বিরোধী বক্তব্য রাখার জন্য সুপরিচিতি। পাকিস্তানের এই নেতার ভিসা প্রত্যাখানের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
১৩ ও ১৪ জানুয়ারি নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দফতরে বৈঠকে যোগ দেয়ার কথা ছিল পাকিস্তানের সিনেটের উপ চেয়ারম্যান আব্দুল গাফুর হায়দারির।
তবে যুক্তরাষ্ট্র তার ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানায়।
জাতিসংঘের আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্টারি ইউনিয়নে (আইপিইউ) হায়দারির সঙ্গে পাকিস্তানের সিনেটের চেয়ারম্যান রেজা রাব্বানিসহ দেশটির ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগ (নেওয়াজ) এর দুইজন এমপিও অংশগ্রহণের কথা ছিল।
মাওলানা হায়দারির ভিসা না দেওয়ায় রেজা রাব্বানি তাঁর যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিলের ঘোষণা দেন। রোববার এক ঘোষণায় তিনি বলেন, মার্কিন কোন প্রতিনিধি, কংগ্রেস সদস্য বা কূটনীতিবিদকে পাকিস্তান সিনেট স্বাগত জানাবে না।
গত ২৭ জানুয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাত মুসলিম রাষ্ট্রের ভ্রমন নিষিদ্ধের যে নির্বাহী আদেশ প্রদান করেন তাতে সৌদি আরব ও পাকিস্তানের নাম অর্ন্তভূক্ত ছিল না। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বরাতের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্ত্রাসের প্রতি পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ না করলে পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ ও সামরিক কর্মকর্তাদের ভিসা প্রদানে বিরত থাকবে যুক্তরাষ্ট্র।
আব্দুল গাফুর হায়দারি পাকিস্তানের মৌলবাদী জামায়াত উলেমা ইসলামের মহাসচিব। তিনি আমেরিকা বিরোধী বক্তব্য রাখার জন্য সুপরিচিতি। পাকিস্তানের এই নেতার ভিসা প্রত্যাখানের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

No comments