খালেদা জিয়া ব্যবস্থা নিতে বলেছেন আইনজীবীদের
বিএনপির নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ব্যাংক নিলাম করবে—এমন খবর জেনে গতকাল সারা দিন দলটির নেতাকর্মীরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছে। বিষয়টি দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও জেনেছেন। অফিস রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে দলের আইনজীবী সদস্যদের তিনি নির্দেশও দিয়েছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবী সানা উল্লাহ মিয়া এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ‘তথ্যে কিছু ভুল রয়েছে। বিএনপি কোনো মর্টগেজ নেয়নি। ১৯৭৯ সালে আমরা এ সম্পত্তি কিনেছি। ’৮২ সালে এরশাদ আমাদের উচ্ছেদ করে দেন। সে সময় রাজিয়া নামের এক মহিলা এর মালিকানা দাবি করেন। পরে আমরা ’৯২ সালে এর দখল পাই এবং পরের বছর সাফ কবলা দলিল করি। যে ব্যাংক লোনের কথা বলা হয়েছে সেটিও নেওয়া হয়েছে ফটোকপির দলিলের মাধ্যমে। ’
তিনি আরো বলেন, ‘যে লোনের কথা বলা হচ্ছে তাতে ফখরুদ্দিন (সাইদী গ্লাস হাউসের মালিক, যাঁর কাছ থেকে জমি কেনা হয়েছে) লোন নিয়েছিলেন ৩৫ লাখ টাকা। তাতে চৌধুরী তানবীর আহমেদ সিদ্দিকী গ্যারান্টার হয়েছিলেন। এ জন্য তাঁর গুলশানের বাড়ি মর্টগেজ দিয়েছিলেন। সেই লোন পরিশোধ করে দিয়েছেন তানবীর সিদ্দিকী। ’
বিএনপির এই নেতা জানান, ‘রবিবার আমরা আদালতে যাব এবং বিস্তারিত জেনে আইনি পদক্ষেপ নেব। ’
তিনি আরো বলেন, ‘প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে তার প্রতিবাদ আমরা মৌখিকভাবে জানাচ্ছি। আদালতে গিয়ে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর করে পরে বিস্তারিত তুলে ধরে এর লিখিত প্রতিবাদ জানাব। ’
বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবী সানা উল্লাহ মিয়া এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ‘তথ্যে কিছু ভুল রয়েছে। বিএনপি কোনো মর্টগেজ নেয়নি। ১৯৭৯ সালে আমরা এ সম্পত্তি কিনেছি। ’৮২ সালে এরশাদ আমাদের উচ্ছেদ করে দেন। সে সময় রাজিয়া নামের এক মহিলা এর মালিকানা দাবি করেন। পরে আমরা ’৯২ সালে এর দখল পাই এবং পরের বছর সাফ কবলা দলিল করি। যে ব্যাংক লোনের কথা বলা হয়েছে সেটিও নেওয়া হয়েছে ফটোকপির দলিলের মাধ্যমে। ’
তিনি আরো বলেন, ‘যে লোনের কথা বলা হচ্ছে তাতে ফখরুদ্দিন (সাইদী গ্লাস হাউসের মালিক, যাঁর কাছ থেকে জমি কেনা হয়েছে) লোন নিয়েছিলেন ৩৫ লাখ টাকা। তাতে চৌধুরী তানবীর আহমেদ সিদ্দিকী গ্যারান্টার হয়েছিলেন। এ জন্য তাঁর গুলশানের বাড়ি মর্টগেজ দিয়েছিলেন। সেই লোন পরিশোধ করে দিয়েছেন তানবীর সিদ্দিকী। ’
বিএনপির এই নেতা জানান, ‘রবিবার আমরা আদালতে যাব এবং বিস্তারিত জেনে আইনি পদক্ষেপ নেব। ’
তিনি আরো বলেন, ‘প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে তার প্রতিবাদ আমরা মৌখিকভাবে জানাচ্ছি। আদালতে গিয়ে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর করে পরে বিস্তারিত তুলে ধরে এর লিখিত প্রতিবাদ জানাব। ’
No comments