চলতি মাসেই মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানি শুরু
মালয়েশিয়ায় শ্রমিক রফতানি শুরু হবে যেকোনো দিন। ইতোমধ্যে অনলাইনে কর্মী পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শুরু হয়ে গেছে।
আজ রোববার জার্নালিস্ট’স ফোরাম অন মাইগ্রেশন (জেএফএম) এর নবনির্বাচিত নেতারা প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়ের সচিব বেগম শামছুন নাহারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করতে গেলে তিনি একথা বলেন।
বেগম শামছুন নাহার বলেন, গনমাধ্যমে শ্রমবাজার নিয়ে ইতিবাচক সংবাদ পরিবেশন এখন খুবই জরুরি। কারণ প্রতিনিয়তই বিদেশে যাওয়া শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ছে। গত বছরের চাইতে জনশক্তি রফতানি বাড়ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই ৮০ হাজারের বেশি শ্রমিক বিভিন্ন দেশে চলে গেছে। এই ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি আরো বলেন, সামনে মালয়েশিয়াতেও শ্রমিক পাঠানো শুরু হচ্ছে। সব মিলিয়ে চলতি বছর জনশক্তি রফতানিতে মাইল ফলক স্থাপন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
প্রসঙ্গত, মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যেই প্রায় আট হাজারের মতো চাহিদাপত্র অনলাইনে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালকের সার্ভারে চলে এসেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসের যেকোনো দিন শ্রমিক নিয়ে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে প্রথম ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে।
এদিকে দেশের শ্রমবাজারের ভবিষ্যত নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক সেলিম রেজা। রোববার দুপুরে অভিবাসী সাংবাদিকদের সংগঠন জেএফএম-এর নবনির্বাচিত নেতাদের সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাতে তিনি বলেন, বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চলছে। একই সাথে হয়রানি বন্ধের জন্যও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে এ বছর থেকেই এর সুফলগুলো দৃশ্যমান হতে শুরু করবে।
আজ রোববার জার্নালিস্ট’স ফোরাম অন মাইগ্রেশন (জেএফএম) এর নবনির্বাচিত নেতারা প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়ের সচিব বেগম শামছুন নাহারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করতে গেলে তিনি একথা বলেন।
বেগম শামছুন নাহার বলেন, গনমাধ্যমে শ্রমবাজার নিয়ে ইতিবাচক সংবাদ পরিবেশন এখন খুবই জরুরি। কারণ প্রতিনিয়তই বিদেশে যাওয়া শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ছে। গত বছরের চাইতে জনশক্তি রফতানি বাড়ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই ৮০ হাজারের বেশি শ্রমিক বিভিন্ন দেশে চলে গেছে। এই ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি আরো বলেন, সামনে মালয়েশিয়াতেও শ্রমিক পাঠানো শুরু হচ্ছে। সব মিলিয়ে চলতি বছর জনশক্তি রফতানিতে মাইল ফলক স্থাপন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
প্রসঙ্গত, মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশন সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যেই প্রায় আট হাজারের মতো চাহিদাপত্র অনলাইনে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালকের সার্ভারে চলে এসেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসের যেকোনো দিন শ্রমিক নিয়ে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে প্রথম ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে।
এদিকে দেশের শ্রমবাজারের ভবিষ্যত নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক সেলিম রেজা। রোববার দুপুরে অভিবাসী সাংবাদিকদের সংগঠন জেএফএম-এর নবনির্বাচিত নেতাদের সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাতে তিনি বলেন, বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চলছে। একই সাথে হয়রানি বন্ধের জন্যও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে এ বছর থেকেই এর সুফলগুলো দৃশ্যমান হতে শুরু করবে।
No comments