প্রকাশ্য রাস্তায় তরুণীর সঙ্গে অসভ্যতা, তারপর ...
এবার নিজের অসম্মানের প্রতিবাদের উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত হয়ে রইলেন বিহারের মুজফ্ফরপুরের এক কলেজছাত্রী।
জানা গেছে, ২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় এক বন্ধুর সঙ্গে মার্কেট থেকে পানি ট্যাঙ্কি চক এলাকায় নিজের বাড়িতে ফিরছিলেন ওই তরুণী। হাঁটতে হাঁটতে যখন তাঁরা হরিসভা চক এলাকায় পৌঁছান, তখন সাইকেল-আরোহী এক যুবক যুবতীর পিছু নেয়। শুধু তা-ই নয়, নানাবিধ কটূক্তি করতে থাকে সে যুবতীকে লক্ষ্য করে। প্রথম দিকটায় মুখ বুজে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও, তিথীশ্বর কলেজের কাছাকাছি পৌঁছে রুখে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন যুবতী।
প্রথমেই প্রকাশ্য রাস্তায় ধাক্কা মেরে যুবতী ফেলে দেন ওই সাইকেল -আরোহীকে। ছেলেটি উঠে দাঁড়াতেই যুবতী তার কলার চেপে ধরে শুরু করেন মার। ছেলেটির হাত মুচড়ে ধরে উত্তমমধ্যম সহযোগে তার কুকীর্তির শাস্তি দিতে থাকেন যুবতী। তাঁর রণরঙ্গিনী মূর্তি দেখে রাস্তায় ভিড় জমে যায়। পথচারীরা প্রবল উৎসাহে সমর্থন জোগাতে থাকেন যুবতীকে। দুষ্কৃতকারী যুবক তখন মার খেয়ে কান্নাকাটি শুরু করেছে। সে যুবতীর হাতে-পায়ে ধরে ক্ষমা চায়। মন গলে যায় যুবতীর। তিনি ছেড়ে দেন যুবককে।
মুজফ্ফরপুরের বাসিন্দারা এই গঠনায় রীতিমতো খুশি। মেয়েরা যদি এভাবে নিজের অসম্মানের বিরুদ্ধে নিজেরাই সরব হন, তা হলে নারীদের সম্মানহানির ঘটনা কমবে বলেই মনে করছেন তাঁরা।
জানা গেছে, ২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় এক বন্ধুর সঙ্গে মার্কেট থেকে পানি ট্যাঙ্কি চক এলাকায় নিজের বাড়িতে ফিরছিলেন ওই তরুণী। হাঁটতে হাঁটতে যখন তাঁরা হরিসভা চক এলাকায় পৌঁছান, তখন সাইকেল-আরোহী এক যুবক যুবতীর পিছু নেয়। শুধু তা-ই নয়, নানাবিধ কটূক্তি করতে থাকে সে যুবতীকে লক্ষ্য করে। প্রথম দিকটায় মুখ বুজে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও, তিথীশ্বর কলেজের কাছাকাছি পৌঁছে রুখে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন যুবতী।
প্রথমেই প্রকাশ্য রাস্তায় ধাক্কা মেরে যুবতী ফেলে দেন ওই সাইকেল -আরোহীকে। ছেলেটি উঠে দাঁড়াতেই যুবতী তার কলার চেপে ধরে শুরু করেন মার। ছেলেটির হাত মুচড়ে ধরে উত্তমমধ্যম সহযোগে তার কুকীর্তির শাস্তি দিতে থাকেন যুবতী। তাঁর রণরঙ্গিনী মূর্তি দেখে রাস্তায় ভিড় জমে যায়। পথচারীরা প্রবল উৎসাহে সমর্থন জোগাতে থাকেন যুবতীকে। দুষ্কৃতকারী যুবক তখন মার খেয়ে কান্নাকাটি শুরু করেছে। সে যুবতীর হাতে-পায়ে ধরে ক্ষমা চায়। মন গলে যায় যুবতীর। তিনি ছেড়ে দেন যুবককে।
মুজফ্ফরপুরের বাসিন্দারা এই গঠনায় রীতিমতো খুশি। মেয়েরা যদি এভাবে নিজের অসম্মানের বিরুদ্ধে নিজেরাই সরব হন, তা হলে নারীদের সম্মানহানির ঘটনা কমবে বলেই মনে করছেন তাঁরা।
No comments